ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে অস্থিরতা তৈরি হলেও এর প্রভাব বাংলাদেশের জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিতে পড়েনি বলে জানিয়েছেন জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। ফলে আগামী মাসে তেলের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে জালালাবাদ গ্যাস ও লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে একটি গ্যাস বিক্রয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তির আওতায় লাফার্জ হোলসিম তাদের ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রতিদিন ১৬ এমএমসিএফডি (মিলিয়ন ঘনফুট) গ্যাস পাবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি জানান, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ২০ শতাংশ নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণে ইউরোপের কয়েকটি দেশ সম্মিলিতভাবে ১.৩ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পেট্রোবাংলা-এর চেয়ারম্যান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড এবং স্পেনের রাষ্ট্রদূতবৃন্দ।
ফাওজুল কবির খান বলেন, “বিপিসির একটি জাহাজ ইতিমধ্যেই এসেছে। যুদ্ধ যদি দীর্ঘস্থায়ী না হয়, তাহলে আমাদের আমদানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না। আমরা তেলের দামও বাড়াব না, ভর্তুকিও না।”
 
                 
                                                                                                             
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                